পরিচয় ২৯৯
পরিচয়(পর্ব-২৯৯)(সিজন-১০)
অপু ইয়ার্কি করে বলল, “সবাইকে, নাকি মাইশাকে হুম?”
সকাল ১১টায় বিমান । তবে হোটেল থেকে এয়ারপোর্ট খুব বেশি দূরে না । ১০টার দিকে গেলেও হতো, তবে সকালের খাওয়া দাওয়া করার জন্য ওরা জিনিসপত্র নিয়ে ৯টায়েই বেরোচ্ছে ওরা । আরও দুটো কারণ আছে, এয়ারপোর্টে সব ফর্মালিটি গুলো তো আছে, সেই সাথে সাড়ে ৯টার দিকে শ্রমিকরা আসবে এই হোটেল ভাঙতে । ব্যাগপত্র নিয়ে বেরিয়ে যাবে, অয়ন তখন আবিরকে বলল, “ভাই! খুব জোড়ে প্রস্রাব চাপছে! তোমরা বাইর হও, আমি একটু কইরা আসি!” বলে অয়ন টয়লেটে গেলো । আবির অপু বলল, “এসেই প্রথম ওই ঝাড়ল, যাবার সময় শেষ ওই ঝাড়ছে ।” অপু বলল, “হইছে থাম! অয়ন কিন্তু ঠিকই বলেছে, তোর মুখের ভাষা দিন দিন কেমন হয়ে যাচ্ছে!” আবির হালকা হেসে বলল, “আমার মুখের ভাষা খারাপ হয় নি, এই শব্দগুলো দিন দিন আমাদের কাছে খারাপ হয়ে যাচ্ছে, অশ্লীল কথা বলা খারাপ । কিন্তু যেগুলো অশ্লীল না সেগুলোও আজকাল আমাদের কাছে অশ্লীল লাগছে । যেমন ধর, কোথাও গেলে যদি বলি স্যার, ওয়াশরুমে যাই? তাহলে ছেলেটা খুব ভালো । আবার কেউ যদি বলে, স্যার মুততে যাই? তাহলে সে যেন দুনিয়ার সবচেয়ে বড় পাপ করলো, অথচ মানে কিন্তু দুটোরই একই ।” অপু বলল, “ওরে আল্লাহ! ঠিক আছে বাবা, মানলাম! এখন চল, অয়ন তালা মেরে আসবেনে ।“ আবির আর অপু ব্যাগ নিয়ে বেরোল । এদিকে টয়লেটে অয়ন প্রস্রাব সেড়ে ফ্ল্যাশ ট্যাঙ্ক ছাড়তেই ওর শিরদাঁড়া বেয়ে একটা ঠাণ্ডা শিহরণ বয়ে গেলো । আরে! এটা সেই আওয়াজটা না! প্রথম দিন যে অয়ন পেয়েছিলো! পলিথিনের ওপর পানি পড়ার শব্দ! এতোদিন তো ছিলো না, তবে এখন হঠাৎ কোত্থেকে এই শব্দের উদয় হল? অয়নের কেন যেন ভয় লাগতে শুরু করলো । ধিরে ধিরে বেড়িয়ে এসে টয়লেটের দরজা লাগিয়ে দিলো । রুমের সব জানালা দরজা লাগিয়ে রাখা । হঠাৎ কারেন্ট চলে গেলো । এখন রুমটা আরও অন্ধকার লাগা শুরু করলো । হঠাৎ বাইরের দরজাটাও ধীরে ধীরে একা একাই আটকাতে শুরু করলো । অয়ন ভয় চিৎকার দিয়ে উঠলো । “আআআ!!!” আবির আর অপু খুব একটা বেশিদুর যায় নি, সিড়ি দিয়ে নামতে যাবে, সে সময় আওয়াজটা শুনে দৌড়ে এলো । অয়নকে জিজ্ঞেস করলো, “কি হয়েছে?” অপু ওর রিভালবারটা বের করে রুমের দিকে তাক করে দাঁড়িয়েছিলো । অয়ন ছাড়া আর কাউকে না দেখতে পেয়ে নামালো । অয়ন বলল, “ভাই! ভুত আছে এই রুমে!” আবির বলল, “ভুত! ভুত আসবে কোত্থেকে?” অয়ন সবটা খুলে বলল, ফ্ল্যাশট্যাঙ্ককে পলিথিনের আওয়াজের কথা । আবির অট্টহাসি হেসে বলল, “আরে গাধা! ওটা তেমন কিছুই না । কোন শ্রমিকই হয়তো এই হোটেল বানানোর সময় ওই ফ্ল্যাশট্যাংককে একটা বিস্কুটের প্যাকেট রেখেছিলো হয়তো । প্রথম দিন তুই আর অপু যে বাইরে গিয়েছিলি, আমি সেদিন এই জিনিসটা কোন ক্লু হতে পারে ভেবে নিজের কাছে রেখে দিয়েছিলাম । কিন্তু কাজে লাগে নি দেখে আবার ফ্ল্যাশট্যাঙ্ককেই রেখে দিয়েছি ।” অয়ন বলল, “কারেন্ট গেলো যে?” অপু বলল, “ওরে গাধা রে! একটু পর বিল্ডিংটা ভাংবে, তো বিদ্যুত সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা লাগবে না?” অয়ন আবার জিজ্ঞেস করলো, “দরজাটাও একা একা লাগা শুরু করলো!” আবির বাইরের সবুজ প্রকৃতির দিকে তাকিয়ে বলল, “বাইরে তাকা, তাহলেই তোর জবাব পেয়ে যাবি ।” আবির অপু আর অয়ন তিনজনেই বাইরে তাকালো । সুন্দর বাতার বইছে । ঢাকায় এই বাতাস পাওয়াই দুষ্কর । অপু বলল, “ঢাকায় গেলে খুব মিস করবো এই বাতাস, এই প্রকৃতি ।“
বিমান জাস্ট টাইমেই ছেড়েছে । ডিলে হয় নি । ঢাকায় এসে বাসায় বাসায় পৌঁছতে পৌঁছতে ওদের বাজলো দুপুর ৩টা মতো । এয়ারপোর্টে ইন্সপেক্টর অপুর জন্য পুলিশের গাড়িই ছিলো । সেই গাড়িতে করেই আবির আর অপুকে নামিয়ে দিয়ে গেলো অপু । আবির বলল অপুকে বাসায় আসতে, কিন্তু অপু বলল, “আজ আর না রে, তার ওপর তোর শ্যালক আমার বউকে যেভাবে রাগিয়েছে, বউয়ের রাগটাও কমাতে হবে । আর তাছাড়া কালকে আদালতের শুনানি শেসে এমনিই আসবো ।”
ঘরে ঢুকতেই “আব্বু!” বলে চেচিয়ে আবিরের দিকে এগিয়ে এলো নিশান । বলল, “তোমাকে অনেক মিস করেছি আব্বু! প্রত্যেকদিন বিরিয়ানি খেয়েও তোমার কথা খুব মনে পড়েছে!” আবির বলল, “তাহলে বল, আমি না বিরিয়ানি, কে বেশি প্রিয়?” নিশান বলল, “অবশ্যই তুমি!” আবির বলল, “ঠিক আছে! তাহলে, এখন থেকে ফাস্ট ফুড খাওয়া কমাও । ওগুলো স্বাস্থ্যের জন্য ভালো না ।” চয়নিকা দাঁড়িয়ে ছিলো । আবির চয়নিকার দিকে তাকাতেই চয়নিকা রুমে চলে গেলো । জরিনা খালা দুইগ্লাস শরবত এনে আবির আর অয়নকে দিলো । তারপর জরিনা বলল, “আপনেরে টিভিতে দেইখা কি যে ভাল্লাগছে! গতকাল থেইকা খালি লোকজন আইসা আইসা বইলা যাইতেছে আপনার কথা!” অপু জিজ্ঞেস করলো, “আমার কথা কেউ বলে নি?” জরিনা বলল, “কি জানি! তয় আপনের নামে একজন নালিশ নিয়া আইছিলো ।” আবির আড়চোখে অয়নের দিকে তাকিয়ে মুচকি হাসলো ।
চয়নিকার রুমে গেলো আবির । জানালার পাশে বসে আকাশের দিকে তাকিয়ে আছে । আবির এগিয়ে গেলো ওর কাছে । পেছন থেকে চয়নিকাকে জড়িয়ে ধরলো আবির । চয়নিকা আবিরের ওপর হালকা রেগেই ছিলো, তাই বিরক্ত হয়ে “আহ! ছাড়ো!” বলে নিজেকে ছাড়ানোর চেষ্টা করলো । কিন্তু আবির চয়নিকাকে শক্ত করে জাপটে ধরে বলল, “উহু! আগে বলতে হবে আমাকে ক্ষমা করেছো, তারপর!” চয়নিকা বলল, “ও! এখন আমার ভাইটাকে দোষ দিচ্ছো না?” আবির বলল, “আচ্ছা হয়েছে থামো! এ নিয়ে পড়ে কথা বলবো ।” একটু থেমে চয়নিকা বলল, “সরি!” আবির বলল, “আমিও সরি!” তারপর দুজনেই আকাশের দিকে তাকিয়ে ভেসে বেড়ানো মেঘ দেখতে লাগলো ।
আগামী পর্বেঃ
সবাই একসাথে বসলো বারান্দায় । আজ একজন বেশি । তিনি সাবিত ভাই । আবিরকে সাবিত বলল, "আবির! তোমার কথা আমাকে জিজ্ঞেস করতে করতে আমার অফিসের লোকজন পাগল হয় গেলো!" অপু বলল, "তা হবে না! আবির যে এখন সেলিব্রেটি!" আবির অপুকে জিজ্ঞেস করলো, "তুই গতকাল বললি কি যেন বলবি?"
অপু ইয়ার্কি করে বলল, “সবাইকে, নাকি মাইশাকে হুম?”
সকাল ১১টায় বিমান । তবে হোটেল থেকে এয়ারপোর্ট খুব বেশি দূরে না । ১০টার দিকে গেলেও হতো, তবে সকালের খাওয়া দাওয়া করার জন্য ওরা জিনিসপত্র নিয়ে ৯টায়েই বেরোচ্ছে ওরা । আরও দুটো কারণ আছে, এয়ারপোর্টে সব ফর্মালিটি গুলো তো আছে, সেই সাথে সাড়ে ৯টার দিকে শ্রমিকরা আসবে এই হোটেল ভাঙতে । ব্যাগপত্র নিয়ে বেরিয়ে যাবে, অয়ন তখন আবিরকে বলল, “ভাই! খুব জোড়ে প্রস্রাব চাপছে! তোমরা বাইর হও, আমি একটু কইরা আসি!” বলে অয়ন টয়লেটে গেলো । আবির অপু বলল, “এসেই প্রথম ওই ঝাড়ল, যাবার সময় শেষ ওই ঝাড়ছে ।” অপু বলল, “হইছে থাম! অয়ন কিন্তু ঠিকই বলেছে, তোর মুখের ভাষা দিন দিন কেমন হয়ে যাচ্ছে!” আবির হালকা হেসে বলল, “আমার মুখের ভাষা খারাপ হয় নি, এই শব্দগুলো দিন দিন আমাদের কাছে খারাপ হয়ে যাচ্ছে, অশ্লীল কথা বলা খারাপ । কিন্তু যেগুলো অশ্লীল না সেগুলোও আজকাল আমাদের কাছে অশ্লীল লাগছে । যেমন ধর, কোথাও গেলে যদি বলি স্যার, ওয়াশরুমে যাই? তাহলে ছেলেটা খুব ভালো । আবার কেউ যদি বলে, স্যার মুততে যাই? তাহলে সে যেন দুনিয়ার সবচেয়ে বড় পাপ করলো, অথচ মানে কিন্তু দুটোরই একই ।” অপু বলল, “ওরে আল্লাহ! ঠিক আছে বাবা, মানলাম! এখন চল, অয়ন তালা মেরে আসবেনে ।“ আবির আর অপু ব্যাগ নিয়ে বেরোল । এদিকে টয়লেটে অয়ন প্রস্রাব সেড়ে ফ্ল্যাশ ট্যাঙ্ক ছাড়তেই ওর শিরদাঁড়া বেয়ে একটা ঠাণ্ডা শিহরণ বয়ে গেলো । আরে! এটা সেই আওয়াজটা না! প্রথম দিন যে অয়ন পেয়েছিলো! পলিথিনের ওপর পানি পড়ার শব্দ! এতোদিন তো ছিলো না, তবে এখন হঠাৎ কোত্থেকে এই শব্দের উদয় হল? অয়নের কেন যেন ভয় লাগতে শুরু করলো । ধিরে ধিরে বেড়িয়ে এসে টয়লেটের দরজা লাগিয়ে দিলো । রুমের সব জানালা দরজা লাগিয়ে রাখা । হঠাৎ কারেন্ট চলে গেলো । এখন রুমটা আরও অন্ধকার লাগা শুরু করলো । হঠাৎ বাইরের দরজাটাও ধীরে ধীরে একা একাই আটকাতে শুরু করলো । অয়ন ভয় চিৎকার দিয়ে উঠলো । “আআআ!!!” আবির আর অপু খুব একটা বেশিদুর যায় নি, সিড়ি দিয়ে নামতে যাবে, সে সময় আওয়াজটা শুনে দৌড়ে এলো । অয়নকে জিজ্ঞেস করলো, “কি হয়েছে?” অপু ওর রিভালবারটা বের করে রুমের দিকে তাক করে দাঁড়িয়েছিলো । অয়ন ছাড়া আর কাউকে না দেখতে পেয়ে নামালো । অয়ন বলল, “ভাই! ভুত আছে এই রুমে!” আবির বলল, “ভুত! ভুত আসবে কোত্থেকে?” অয়ন সবটা খুলে বলল, ফ্ল্যাশট্যাঙ্ককে পলিথিনের আওয়াজের কথা । আবির অট্টহাসি হেসে বলল, “আরে গাধা! ওটা তেমন কিছুই না । কোন শ্রমিকই হয়তো এই হোটেল বানানোর সময় ওই ফ্ল্যাশট্যাংককে একটা বিস্কুটের প্যাকেট রেখেছিলো হয়তো । প্রথম দিন তুই আর অপু যে বাইরে গিয়েছিলি, আমি সেদিন এই জিনিসটা কোন ক্লু হতে পারে ভেবে নিজের কাছে রেখে দিয়েছিলাম । কিন্তু কাজে লাগে নি দেখে আবার ফ্ল্যাশট্যাঙ্ককেই রেখে দিয়েছি ।” অয়ন বলল, “কারেন্ট গেলো যে?” অপু বলল, “ওরে গাধা রে! একটু পর বিল্ডিংটা ভাংবে, তো বিদ্যুত সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা লাগবে না?” অয়ন আবার জিজ্ঞেস করলো, “দরজাটাও একা একা লাগা শুরু করলো!” আবির বাইরের সবুজ প্রকৃতির দিকে তাকিয়ে বলল, “বাইরে তাকা, তাহলেই তোর জবাব পেয়ে যাবি ।” আবির অপু আর অয়ন তিনজনেই বাইরে তাকালো । সুন্দর বাতার বইছে । ঢাকায় এই বাতাস পাওয়াই দুষ্কর । অপু বলল, “ঢাকায় গেলে খুব মিস করবো এই বাতাস, এই প্রকৃতি ।“
বিমান জাস্ট টাইমেই ছেড়েছে । ডিলে হয় নি । ঢাকায় এসে বাসায় বাসায় পৌঁছতে পৌঁছতে ওদের বাজলো দুপুর ৩টা মতো । এয়ারপোর্টে ইন্সপেক্টর অপুর জন্য পুলিশের গাড়িই ছিলো । সেই গাড়িতে করেই আবির আর অপুকে নামিয়ে দিয়ে গেলো অপু । আবির বলল অপুকে বাসায় আসতে, কিন্তু অপু বলল, “আজ আর না রে, তার ওপর তোর শ্যালক আমার বউকে যেভাবে রাগিয়েছে, বউয়ের রাগটাও কমাতে হবে । আর তাছাড়া কালকে আদালতের শুনানি শেসে এমনিই আসবো ।”
ঘরে ঢুকতেই “আব্বু!” বলে চেচিয়ে আবিরের দিকে এগিয়ে এলো নিশান । বলল, “তোমাকে অনেক মিস করেছি আব্বু! প্রত্যেকদিন বিরিয়ানি খেয়েও তোমার কথা খুব মনে পড়েছে!” আবির বলল, “তাহলে বল, আমি না বিরিয়ানি, কে বেশি প্রিয়?” নিশান বলল, “অবশ্যই তুমি!” আবির বলল, “ঠিক আছে! তাহলে, এখন থেকে ফাস্ট ফুড খাওয়া কমাও । ওগুলো স্বাস্থ্যের জন্য ভালো না ।” চয়নিকা দাঁড়িয়ে ছিলো । আবির চয়নিকার দিকে তাকাতেই চয়নিকা রুমে চলে গেলো । জরিনা খালা দুইগ্লাস শরবত এনে আবির আর অয়নকে দিলো । তারপর জরিনা বলল, “আপনেরে টিভিতে দেইখা কি যে ভাল্লাগছে! গতকাল থেইকা খালি লোকজন আইসা আইসা বইলা যাইতেছে আপনার কথা!” অপু জিজ্ঞেস করলো, “আমার কথা কেউ বলে নি?” জরিনা বলল, “কি জানি! তয় আপনের নামে একজন নালিশ নিয়া আইছিলো ।” আবির আড়চোখে অয়নের দিকে তাকিয়ে মুচকি হাসলো ।
চয়নিকার রুমে গেলো আবির । জানালার পাশে বসে আকাশের দিকে তাকিয়ে আছে । আবির এগিয়ে গেলো ওর কাছে । পেছন থেকে চয়নিকাকে জড়িয়ে ধরলো আবির । চয়নিকা আবিরের ওপর হালকা রেগেই ছিলো, তাই বিরক্ত হয়ে “আহ! ছাড়ো!” বলে নিজেকে ছাড়ানোর চেষ্টা করলো । কিন্তু আবির চয়নিকাকে শক্ত করে জাপটে ধরে বলল, “উহু! আগে বলতে হবে আমাকে ক্ষমা করেছো, তারপর!” চয়নিকা বলল, “ও! এখন আমার ভাইটাকে দোষ দিচ্ছো না?” আবির বলল, “আচ্ছা হয়েছে থামো! এ নিয়ে পড়ে কথা বলবো ।” একটু থেমে চয়নিকা বলল, “সরি!” আবির বলল, “আমিও সরি!” তারপর দুজনেই আকাশের দিকে তাকিয়ে ভেসে বেড়ানো মেঘ দেখতে লাগলো ।
আগামী পর্বেঃ
সবাই একসাথে বসলো বারান্দায় । আজ একজন বেশি । তিনি সাবিত ভাই । আবিরকে সাবিত বলল, "আবির! তোমার কথা আমাকে জিজ্ঞেস করতে করতে আমার অফিসের লোকজন পাগল হয় গেলো!" অপু বলল, "তা হবে না! আবির যে এখন সেলিব্রেটি!" আবির অপুকে জিজ্ঞেস করলো, "তুই গতকাল বললি কি যেন বলবি?"