ভালবাসা শব্দের উৎপত্তি
রম্যুৎপত্তি(পর্ব-২)
ভালোবাসা শব্দের উৎপত্তি
ভালোবাসা শব্দের উৎপত্তি
(বিঃদ্রঃ এটি কেবল বিনোদনের জন্য নির্মিত, কেউ সত্যি ভেবে বসবেন না!)
আজ থেকে বহু বছর আগের কথা সে অল্টুগোকারা গ্রামে বাস করতো এক মেয়ে । নাম তার গুয়ান্তোপুয়ান্তো । ওরা গ্রামের একদম কিনারায় ছোটো নদীর ধারে বসবাস করতো । নদীর ওপারে ছিল আরেক গ্রাম । নাম তার টিট্টুট্টোট্টাক্কা । সেই গ্রামে বাস করতো একটা ছেলে । নাম তার এল্কোস্রাইপ্তিমুকালা । একদিন নদীর ধারে গুয়ান্তোপুয়ান্তো নদীর ধারে এসে এল্কোস্রাইপ্তিমুকালাকে দেখে । এল্কোস্রাইপ্তিমুকালা মাছ ধরতে ধরতে এপাড়ে এসেছে । গুয়ান্তোপুয়ান্তোর ভালো লেগে যায় এল্কোস্রাইপ্তিমুকালাকে । এদিকে এল্কোস্রাইপ্তিমুকালারও ভালো লেগে যায় গুয়ান্তোপুয়ান্তোকে । তারা একদিন নিজেদের মাঝে প্রকাশ করেই ফেলে! তাদের ভেতর একে অপরের জন্য কিছু একটা জাগ্রত হইয়াছে! কিন্তু তারা যখন পরিবারকে জানালো, তাদের মা বাবা রাজি হল না । তারা জানালো, একে অপরের প্রতি জেগে ওঠা যে অনুভুতির নাম নেই, সেই অনুভুতি নিয়ে একত্রে থাকা অশুভ! কিন্তু এল্কোস্রাইপ্তিমুকালা ও গুয়ান্তোপুয়ান্তো মানতে চায় না । তারা অল্টুগোকারা গ্রাম ছেড়ে চলে আসে ফ্লিপ্তোক্লাক্মান্তা শহরে । সেখানে তারা বাসা খুজতে থাকে । একটা বাসা দেখে গুয়ান্তোপুয়ান্তো বলে, এই! তুমি আমাকে ভালো বাসা দাও! এল্কোস্রাইপ্তিমুকালা তখন ভাবল, এই অনুভূতির নাম ভালোবাসা দিলে কেমন হয়! নামটা ভালো লাগলো গুয়ান্তোপুয়ান্তোর! তারা ভালোবাসার খোঁজ পেয়ে ভালো বাসা না খুজে ফিরে এলো অল্টুগোকারা গ্রামে । তাদের মা বাবাকে জানালো ভালোবাসার কথা । আর এভাবেই ভালোবাসা শব্দের রম্য+উৎপত্তি=রম্যুৎপত্তি হয়!
(এই ইতিহাস পড়তে যেয়ে দাঁত ভাঙলে কর্তৃপক্ষ দ্বায়ি নয়!)
আজ থেকে বহু বছর আগের কথা সে অল্টুগোকারা গ্রামে বাস করতো এক মেয়ে । নাম তার গুয়ান্তোপুয়ান্তো । ওরা গ্রামের একদম কিনারায় ছোটো নদীর ধারে বসবাস করতো । নদীর ওপারে ছিল আরেক গ্রাম । নাম তার টিট্টুট্টোট্টাক্কা । সেই গ্রামে বাস করতো একটা ছেলে । নাম তার এল্কোস্রাইপ্তিমুকালা । একদিন নদীর ধারে গুয়ান্তোপুয়ান্তো নদীর ধারে এসে এল্কোস্রাইপ্তিমুকালাকে দেখে । এল্কোস্রাইপ্তিমুকালা মাছ ধরতে ধরতে এপাড়ে এসেছে । গুয়ান্তোপুয়ান্তোর ভালো লেগে যায় এল্কোস্রাইপ্তিমুকালাকে । এদিকে এল্কোস্রাইপ্তিমুকালারও ভালো লেগে যায় গুয়ান্তোপুয়ান্তোকে । তারা একদিন নিজেদের মাঝে প্রকাশ করেই ফেলে! তাদের ভেতর একে অপরের জন্য কিছু একটা জাগ্রত হইয়াছে! কিন্তু তারা যখন পরিবারকে জানালো, তাদের মা বাবা রাজি হল না । তারা জানালো, একে অপরের প্রতি জেগে ওঠা যে অনুভুতির নাম নেই, সেই অনুভুতি নিয়ে একত্রে থাকা অশুভ! কিন্তু এল্কোস্রাইপ্তিমুকালা ও গুয়ান্তোপুয়ান্তো মানতে চায় না । তারা অল্টুগোকারা গ্রাম ছেড়ে চলে আসে ফ্লিপ্তোক্লাক্মান্তা শহরে । সেখানে তারা বাসা খুজতে থাকে । একটা বাসা দেখে গুয়ান্তোপুয়ান্তো বলে, এই! তুমি আমাকে ভালো বাসা দাও! এল্কোস্রাইপ্তিমুকালা তখন ভাবল, এই অনুভূতির নাম ভালোবাসা দিলে কেমন হয়! নামটা ভালো লাগলো গুয়ান্তোপুয়ান্তোর! তারা ভালোবাসার খোঁজ পেয়ে ভালো বাসা না খুজে ফিরে এলো অল্টুগোকারা গ্রামে । তাদের মা বাবাকে জানালো ভালোবাসার কথা । আর এভাবেই ভালোবাসা শব্দের রম্য+উৎপত্তি=রম্যুৎপত্তি হয়!
(এই ইতিহাস পড়তে যেয়ে দাঁত ভাঙলে কর্তৃপক্ষ দ্বায়ি নয়!)