টাইম ট্রাভেলার ৩
অবিশ্বাস্য
টাইম ট্রাভেলার (৩)
২০০৩ সালের কথা । যুক্তরাষ্ট্রের এফবিআই এন্ড্রু কার্লসসিন নামক এক ব্যাক্তিকে গ্রেফতার করে । কার্লসসিন শেয়ার বাজারে ১২৬টি ঝুঁকিপূর্ণ লেনদেন করে যায় আয় মাত্র ৮০০ মার্কিন ডলার থেকে ৩৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারে পৌঁছায় । আটক হবার পর কার্লসসিন আদালতকে দাবি করে, তিনি নাকি ২২৫৬ সাল থেকে সময় যানে ভ্রমণ করে এসেছে । ফলে ভবিষ্যৎ থেকে অতীত সম্পর্কে সব জানতে পারেন তিনি । সে ইনভেস্টিগেটরদের অফার করে সে ওসামা বিন লাদেন, এইডস এর ওষুধসহ আরও অনেক কিছু জানাবে । কিন্তু আদালতে তার যুক্তি খাটে না । তাকে জেলে ঢোকানো হয় । এক অজানা এবং রহস্যময় ব্যাক্তি তার জামিন পেশ করে । এরপর তার শুনানির জন্য আদালতে ডাকা হলেও জেলের এতো কড়াকড়ি সত্ত্বেও সে কোথায় যেনো উধাও হয়ে যায় । তাকে আর কোথাও খুজে পাওয়া যায় না । ইনভেস্টিগেটরদের রেকর্ডস অনুযায়ী এই ব্যাক্তির কনো অস্তিত্বই নেই! তবে কি তিনি আসলেই একজন টাইম ট্রাভেলার ছিলেন?
টাইম ট্রাভেলার (৩)
২০০৩ সালের কথা । যুক্তরাষ্ট্রের এফবিআই এন্ড্রু কার্লসসিন নামক এক ব্যাক্তিকে গ্রেফতার করে । কার্লসসিন শেয়ার বাজারে ১২৬টি ঝুঁকিপূর্ণ লেনদেন করে যায় আয় মাত্র ৮০০ মার্কিন ডলার থেকে ৩৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলারে পৌঁছায় । আটক হবার পর কার্লসসিন আদালতকে দাবি করে, তিনি নাকি ২২৫৬ সাল থেকে সময় যানে ভ্রমণ করে এসেছে । ফলে ভবিষ্যৎ থেকে অতীত সম্পর্কে সব জানতে পারেন তিনি । সে ইনভেস্টিগেটরদের অফার করে সে ওসামা বিন লাদেন, এইডস এর ওষুধসহ আরও অনেক কিছু জানাবে । কিন্তু আদালতে তার যুক্তি খাটে না । তাকে জেলে ঢোকানো হয় । এক অজানা এবং রহস্যময় ব্যাক্তি তার জামিন পেশ করে । এরপর তার শুনানির জন্য আদালতে ডাকা হলেও জেলের এতো কড়াকড়ি সত্ত্বেও সে কোথায় যেনো উধাও হয়ে যায় । তাকে আর কোথাও খুজে পাওয়া যায় না । ইনভেস্টিগেটরদের রেকর্ডস অনুযায়ী এই ব্যাক্তির কনো অস্তিত্বই নেই! তবে কি তিনি আসলেই একজন টাইম ট্রাভেলার ছিলেন?