দ্যা হাম
অবিশ্বাস্য
দ্যা হাম
১৯৬০ সালের ঘটনা । কানাডা, নিউ ম্যাক্সিকো, স্কটল্যান্ড, নিউজিল্যান্ড সহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের অনেক লোকজন একটা অদ্ভুত শব্দ শুনে পান । শব্দটা অনেকটা গাড়ির ইঞ্জিন চলার মতো । শব্দের নামকরণ করা হয় “দ্যা হাম” । শব্দটা ছিলো প্রায় ৩০-৪০হার্জের মতোন এবং প্রায়শ ভোরে ঠান্ডা আবহাওয়ায় বয়ে যাওয়া শীতল বাতাসে পাওয়া যেতো । প্রায় ১০ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে পাওয়া যেতো এই শব্দ । সবাই এই আওয়াজ শুনতে পেতো না । ২শতাংশ মানুষ শুনতে পেতো এই শব্দ । শতকরা সমান সংখ্যক পুরুষ-মহিলা এই আওয়াজ পেতেন এবং মধ্যবয়স্ক ব্যাক্তিরাই বেশি শুনতে পেতেন এই শব্দ । এই আওয়াজ নিয়ে অনেক কুসংস্কারও রটনা হয়েছিলো সেই সময় । অনেকে বলেছিলো এটা পাথরে পরিণত হওয়া হিপ্পিদের কান্না । অনেকে ভেবেছিলো এটা জনগণের চিন্তা নিয়ন্ত্রণের জন্য সরকারের কুটকৌশল । অনেকে আবার ভেবেছিলো, এটা হয়তো মাটির নিচ থেকে আসা ভিনগ্রহী প্রাণির যান-এর আওয়াজ । কিন্তু আজ পর্যন্ত সেই আওয়াজকের সুনির্দিষ্ট ব্যাখ্যা মেলে নি ।
দ্যা হাম
১৯৬০ সালের ঘটনা । কানাডা, নিউ ম্যাক্সিকো, স্কটল্যান্ড, নিউজিল্যান্ড সহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের অনেক লোকজন একটা অদ্ভুত শব্দ শুনে পান । শব্দটা অনেকটা গাড়ির ইঞ্জিন চলার মতো । শব্দের নামকরণ করা হয় “দ্যা হাম” । শব্দটা ছিলো প্রায় ৩০-৪০হার্জের মতোন এবং প্রায়শ ভোরে ঠান্ডা আবহাওয়ায় বয়ে যাওয়া শীতল বাতাসে পাওয়া যেতো । প্রায় ১০ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে পাওয়া যেতো এই শব্দ । সবাই এই আওয়াজ শুনতে পেতো না । ২শতাংশ মানুষ শুনতে পেতো এই শব্দ । শতকরা সমান সংখ্যক পুরুষ-মহিলা এই আওয়াজ পেতেন এবং মধ্যবয়স্ক ব্যাক্তিরাই বেশি শুনতে পেতেন এই শব্দ । এই আওয়াজ নিয়ে অনেক কুসংস্কারও রটনা হয়েছিলো সেই সময় । অনেকে বলেছিলো এটা পাথরে পরিণত হওয়া হিপ্পিদের কান্না । অনেকে ভেবেছিলো এটা জনগণের চিন্তা নিয়ন্ত্রণের জন্য সরকারের কুটকৌশল । অনেকে আবার ভেবেছিলো, এটা হয়তো মাটির নিচ থেকে আসা ভিনগ্রহী প্রাণির যান-এর আওয়াজ । কিন্তু আজ পর্যন্ত সেই আওয়াজকের সুনির্দিষ্ট ব্যাখ্যা মেলে নি ।