সিগন্যাল হাইজ্যাকিং
অবিশ্বাস্য
সিগন্যাল হাইজ্যাকিং
১৯৮৭ সালের ২২ নভেম্বর । শিকাগোর ডব্লিউজিএন টিভিতে তখন চলছিলো রাত নয়টার খবর এবং তখন খেলার খবর প্রচারিত হচ্ছিলো । এমন সময় হঠাৎই টিভির পর্দা কালো হয়ে যায় । প্রায় ১৫ সেকেন্ড কালো থাকার পর টিভির পর্দায় ভেসে ওঠে এক ব্যাক্তির চেহারা যার মুখে ছিলো ম্যাক্স হেডরুমের(ব্রিটিশ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার চরিত্র) মাস্ক এমনকি তার ব্যাকগ্রাউন্ড ইফেক্টও ছিলো অনেকটা ম্যাক্স হেডরুমের ব্যাকগ্রাউন্ডের মতোই । সেই সাথে ছিলো অদ্ভুত ভয়ানক একটা আওয়াজ । প্রায় ২৮ সেকেন্ড ধরে এটা চলতে থাকে ততোক্ষণে ডব্লিউজিএন টিভির ইঞ্জিনিয়াররা তাদের সিগন্যালের ফ্রিকুয়েন্সি চেঞ্জ করে জন হ্যানকক সেন্টারের সাথে যুক্ত করে ।
সেদিনই রাত ১১টা ২০মিনিটে লোকাল পিবিএস স্টেশনের অন্তর্ভুক্ত ডব্লিউটিটিডব্লিউ চ্যানেলের “ডক্টর হু” সিরিজটি প্রচারের সময় আবার সেই একই লোকের উদয় হয় । এবারে সে কিছু উদ্ভট কথাবার্তা বলে, গান গায়, এমনকি শেষের দেখা যায় সে তার পশ্চাৎদেশ বের করে ফ্রেমের একপাশে নিচু হয়ে দাড়িয়ে এবং ফ্রেমের অন্যপাশে একজন মহিলা সদৃশ কেউ হাতে একটা পোকা মারার লাঠি নিয়ে তার পশ্চাৎদেশে জোড়ে জোড়ে আঘাত করছে এবং লোকটি বলছে, “আহ না! ওরা আমাকে নিতে আসছে! আমাকে এটা থামাতে দাও!” এরপর ধীরে ধীরে এই ভিডিও চলে যেতে থাকে এবং একটু পর আবার “ডক্টর হু” সম্প্রচার শুরু হয় ।
কে কেন এই কাজ করেছে এর রহস্য আজও উন্মোচিত হয় নি । এমনকি সে যেসব উদ্ভট কথাবার্তা এবং কর্মকাণ্ড করেছে, তার মানেও কেউ বের করতে পারে নি ।
সিগন্যাল হাইজ্যাকিং
১৯৮৭ সালের ২২ নভেম্বর । শিকাগোর ডব্লিউজিএন টিভিতে তখন চলছিলো রাত নয়টার খবর এবং তখন খেলার খবর প্রচারিত হচ্ছিলো । এমন সময় হঠাৎই টিভির পর্দা কালো হয়ে যায় । প্রায় ১৫ সেকেন্ড কালো থাকার পর টিভির পর্দায় ভেসে ওঠে এক ব্যাক্তির চেহারা যার মুখে ছিলো ম্যাক্স হেডরুমের(ব্রিটিশ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার চরিত্র) মাস্ক এমনকি তার ব্যাকগ্রাউন্ড ইফেক্টও ছিলো অনেকটা ম্যাক্স হেডরুমের ব্যাকগ্রাউন্ডের মতোই । সেই সাথে ছিলো অদ্ভুত ভয়ানক একটা আওয়াজ । প্রায় ২৮ সেকেন্ড ধরে এটা চলতে থাকে ততোক্ষণে ডব্লিউজিএন টিভির ইঞ্জিনিয়াররা তাদের সিগন্যালের ফ্রিকুয়েন্সি চেঞ্জ করে জন হ্যানকক সেন্টারের সাথে যুক্ত করে ।
সেদিনই রাত ১১টা ২০মিনিটে লোকাল পিবিএস স্টেশনের অন্তর্ভুক্ত ডব্লিউটিটিডব্লিউ চ্যানেলের “ডক্টর হু” সিরিজটি প্রচারের সময় আবার সেই একই লোকের উদয় হয় । এবারে সে কিছু উদ্ভট কথাবার্তা বলে, গান গায়, এমনকি শেষের দেখা যায় সে তার পশ্চাৎদেশ বের করে ফ্রেমের একপাশে নিচু হয়ে দাড়িয়ে এবং ফ্রেমের অন্যপাশে একজন মহিলা সদৃশ কেউ হাতে একটা পোকা মারার লাঠি নিয়ে তার পশ্চাৎদেশে জোড়ে জোড়ে আঘাত করছে এবং লোকটি বলছে, “আহ না! ওরা আমাকে নিতে আসছে! আমাকে এটা থামাতে দাও!” এরপর ধীরে ধীরে এই ভিডিও চলে যেতে থাকে এবং একটু পর আবার “ডক্টর হু” সম্প্রচার শুরু হয় ।
কে কেন এই কাজ করেছে এর রহস্য আজও উন্মোচিত হয় নি । এমনকি সে যেসব উদ্ভট কথাবার্তা এবং কর্মকাণ্ড করেছে, তার মানেও কেউ বের করতে পারে নি ।